সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর অপসাংস্কৃতির চেতনা ভাবনা ফুটিয়ে তুলে ধরা করা হয়েছে। ২৩ জানুয়ারি জগন্নাথপুর পৌর এলাকয় জগন্নাথপুর ডিগ্রি কলেজে একাদশ শ্রেণী ও ডিগ্রি প্রথম বর্ষের নবীন বরণ অনুষ্ঠানে
মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের নামে কলেজে বিভিন্ন হিন্দি গান ও আধুনিক গানের ডিজে পার্টির মত অশ্লীল ভাবে ডান্সের মাধ্যমে অপসংস্কৃতির অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন শিক্ষার্থীদের বরণ করা হয়েছে বলে এমন অভিযোগ পাওয়া যায়। স্থানীয় শিক্ষাবিদরা বলছে এই রকম অনুষ্ঠান একটি অনৈতিক কর্মকান্ডে দিকে আহব্বান করা হচ্ছে কোমলমতি সাধারণ শিক্ষার্থীদের। সেটা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সেখানে মানুষকে মনুষ্যত্ব, বিবেক মানবিক, মূল্যবোধ সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান দেওয়ার কথা, বা এমন কোন কিছু আয়োজন উচিত যা ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশনা থাকে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমন অনুষ্ঠান করা মানে সুশীল সংস্কৃতিকে অপমান করা। যা সাধারণ শিক্ষার্থী বা সাধারণ মানুষের প্রতি মনুষ্যত্ব বিকাশের দূরত্ব সৃষ্টির প্রধান দায়ী। এবং ধর্মীয় অনুভূতি থেকে দূরে সরিয়ে যাওয়ার জন্য কোন ক্রুচোক্র মহল চেষ্টায়। সাধারণত শিক্ষার্থীদের পক্ষে সাবেক এক কলেজ ছাত্রী বলেন : মেয়েদের বুকে উড়না বা মাথায় উড়না রাখা শরীলের বিভিন্ন অঙ্গ প্রতঙ্গ সুন্দর করে ডেকে রাখা সর্বধর্মীয় আহ্বান বা বিশেষ নিয়মাবলী যা একটি সমাজের অনৈতিক কাজ থেকে যুব সমাজকে রক্ষা করে। সেই শিক্ষা পারিবারিক থেকে প্রদান করা হয়। তার পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মূল্যবোধের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় পোষাকের সামাজিক সমন্ধে বিশেষ আদব কায়দা ভালো মন্দ সমন্ধে বিশেষ পাঠদান করা জরুরি মনে করেন তিনি। কারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমনি অশ্লালিন ভাবো গান বাজনা বা ডান্সের কোন প্রয়োজনতা নেই। প্রত্যেক মেয়েদের বুকে উড়না ধারণ করা তার কর্তব্য। কিন্তু আজ সেই কর্তব্য হারিয়ে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন এমন আচরণ ভঙ্গি থেকে শিক্ষার অনৈতিক শিক্ষার ছাড়া আর কিছু শিক্ষা গ্রহণ করার নেই। সুতরাং যেই শিক্ষা সমাজে অপরাধ তৈরী করে, শান্ত পরিবেশকে অশান্তি সৃষ্ঠি করে এমন কার্যকলাপ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বন্ধ করার প্রয়োজন।
মন্তব্য