ভৈরবে নৌকাডুবির ১৯ ঘণ্টা পর দু’জনের মরদেহ উদ্ধার

  • অনলাইন
  • শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪ ০৪:০৩:০০
  • কপি লিঙ্ক

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নৌকা ডুবির ১৯ ঘণ্টা পর দু’জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। শনিবার দুপুর একটার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল মেঘনা নদী থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে

তারা হলেন-নিখোঁজ পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানার স্ত্রী মৌসুমী (২৫) ও মেয়ে মাহমুদা (৭)। পুলিশ কনস্টেবল সোহেল রানাসহ এখনো ছয়জন নিখোঁজ রয়েছেন।

কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ এনামুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, শনিবার সকাল ৮টা থেকে ডুবুরিদল দ্বিতীয় দফায় অভিযান শুরু করে। দুপুর একটার দিকে দু’জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া দুর্ঘটনায় তলিয়ে যাওয়া নৌকাটিও শনাক্ত করা গেছে।

নিখোঁজদের উদ্ধারে কিশোরগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব ফায়ার সার্ভিস, ভৈরব থানা এবং ভৈরব নৌ থানা পুলিশ কাজ করছে।

এখনো নিখোঁজ যাত্রীরা হলেন, ভৈরব হাইওয়ে থানা পুলিশের কনস্টেবল সোহেল রানা (৩৫) ও ছেলে রাইসুল (৫), ভৈরব পৌর শহরের আমলাপাড়া এলাকার ঝন্টু দের স্ত্রী রুপা দে (৩০), তার ভাইয়ের মেয়ে আরাধ্যা (১২) ও ভগ্নিপতি বেলন দে (৩৮) ও নরসিংদীর রায়পুরা এলাকার কলেজ শিক্ষার্থী আনিকা আক্তার (১৮)। তাদের উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেঘনা নদীতে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর নিচে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় যাত্রীবাহী ট্রলারটি ডুবে যায়। ঘটনার পরই ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ভৈরব পৌরসভার কমলপুর এলাকার সুবর্ণা বেগম (৩৫) নামে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করে।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ

মন্তব্য